মনের মাধুরীতে কিছু কথা যা আজ নোট করে রাখলাম,ইনশাআল্লাহ আমি নিজেই মেনে চলার চেষ্টা করবো,.......
ফজরের নামাজ সাথে কিছু ফজিলত(কোরআন+হাদিস পাঠ) । তারপর সর্বোচ্চ ৮ টা পর্যন্ত ঘুম,এরপর ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে সোজা পড়ার টেবিলে কোন কথা হবে না,মাঝখানে খাওয়ার জন্য একটু বিরতি(কিন্তু সময় দীর্ঘায়িত করা যাবে না) এভাবে ১২ টা ৪৫ পর্যন্ত একটানা পড়তে হবে,পড়ার মাঝখানে ছোট ছোট ব্রেক যেমন ৩/৪/৫ মিঃ যাতে মস্তিষ্ককে একটু রেস্ট দেওয়া যায়,তারপর গোছল করে জামায়াতে নামাজ আদায় করা,মসজিদ থেকে আাসার পর কি আর করবেন,খাওয়া-দাওয়ার পর্বটা শেষ করে নিবেন সেই সাথে শরীরটাকে একটু বিশ্রাম দিবেন,মন যদি চায় ১ ঘন্টা ঘুমায় নিবেন,একান্ত যদি চোখে ঘুম না আসে,মন যেইটা চাইবে সেইটা করবেন,চাইলে শুয়ে থেকে পছন্দের বইটা পড়ে নিতে পারেন,এরপর যখন আছরের আজান হবে,তখন মসজিদে নামাজ আদায় করে খেলাধুলা/ঘোরাঘুরি করে নিতে পারেন,মন খারাপ থাকলে আকাশের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে পারেন এতে মনটা সতেজ হয়ে যায়,(ফলে রাতে পড়াশোনায় অনেক বেশি মোটিভেট হওয়া যায়),যখন মাগরিবের আজান হবে নামাজ পরে সোজা পড়ার রুমে আসাত হবে এবং পুনরায় পড়াশোনা ১১/১২ টা পর্যন্ত চালিয়ে যাইতে হবে,সময় করে খেয়েও নিতে হবে,শুধু এভাবে টানা ৬ মাস মনোযোগ দিয়ে পড়লে আল্লাহ আমাকে বা আপনাকে অবশ্যই সফল ব্যক্তি হিসাবে কবুল করবে,আল্লাহর উপর অবশ্যই আমাকে বিশ্বাস রাখতে হব,পরিশ্রমকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ নিরাস করে না,(আজ হয়তো বেকার আছি আল্লাহ চাইলে অবশ্যই সফল হবো,শুধু পরিবারের কথা চিন্তা করলে অনেক কষ্ট লাগে) ভালো থাকুক প্রিয় মানুষ গুলো ।
লেখা...মোঃ মোয়াজ্জিম হোসাইন